স্বামী : “আতা গাছে তোতা পাখি ডালিম গাছে মৌ… আগে জানলে আনতাম না এমন ঝগড়াটে বউ।
” স্ত্রী : “নোটন নোটন পায়রাগুলো ঝোটন বেধেছে… আমাকে বিয়ে করতে তোমায় কে বলেছে?”
স্বামী : “ওই দেখা যায় তালগাছ, ওই আমাদের গাঁ বিয়ের আগে ‘বউ’ ছিল লক্ষী মেয়ে; কিছুই চাইতো না!”
স্ত্রী : “নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে, তিল ঠাঁই আর নাহিরে… তোমার মতো কিপটা স্বামী আর দেখি নাই রে। ”
স্বামী : “মেঘের কোলে রোদ হেসেছে বাদল গেছে টুঁটি… তোমার মতো দাজ্জাল বউকে এবার দিতেই হবে ছুটি!”
স্ত্রী : “তুলি দুই হাত করি মোনাজাত, হে রহিম রহমান… আমার বজ্জাত স্বামীটা আমায়, করে যেন সম্মান!”
স্বামী : “আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই… বিয়ের পরে বউয়ের মুখে শুধুই খাই খাই!”
স্ত্রী : “ছিপখান তিন দাঁড় বায় তিন মাল্লা… কী আছে কপালে জানেন শুধু আল্লাহ!”
স্বামী :- “ভোর হলো দোর খোল, খুকুমণি উঠরে…. ভাল যদি না লাগে বাপের বাড়ি ছোটরে!”
স্ত্রী : “আগডুম বাগডুম ঘোড়ার ডুম সাজে… আগে বুঝিনি তুমি এত বাজে!”
স্বামী : “আয় বৃষ্টি ঝেপে, ধান দেবো মেপে… আর বেশি চিল্লাইলে ধরবো গলা চেপে!”
স্ত্রী : “সবার সুখে হাসবো আমি, কাঁদবো সবার দুঃখে… আর বেশি কথা বললে,টেপ মেরে দেব মুখে!